Among 5 clinics in Nandigram, 3 were declared closed due to lack of valid documents

Mamun Ahmed, staff reporter

নন্দীগ্রামে ৫টি ক্লিনিকের মধ্য বৈধ কাগজপত্র না থাকায় ৩টি বন্ধ ঘোষনা করা হয়েছে। নন্দীগ্রাম উপজেলা সদরে ৫টি ক্লিনিক বিগতদিন থেকে পরিচালিত হয়ে আসছে। ক্লিনিক গুলো হচ্ছে, ফাতেমা ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, রোকেয়া জেনারেল হাসপাতাল, হেলথ্ কিয়ার ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ইসলাম লাইফ কেয়ার হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, নিউ মডেল ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, বৈধ কাগজ পত্র না থাকার জন্য তিনটিকে অবৈধ ঘোষনা করা হয়েছে সেগুলো হচ্ছে হেলথ্ কিয়ার ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, রোকেয়া জেনারেল হাসপাতাল, ইসলাম লাইফ কেয়ার হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ইসলাম লাইফ কেয়ার হসপিটাল কর্তৃপক্ষ নিজেই আবেদনের মাধ্যমে হসপিটালটি বন্ধ রেখেছে। বন্ধকৃত ক্লিনিক গুলি বৈধ কাগজপত্র না থাকা সত্তেও দীর্ঘদিন জাবত অবৈধভাবে চিকিৎসা করে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। গ্রামে গ্রামে কর্মী পাঠিয়ে রোগী নিয়ে এসে চিকিৎসার নামে অপচিকিৎসা দিয়েছে। এসব কারনে বন্ধকৃত ক্লিনিক গুলোতে প্রায়ই রোগীর মৃত্যুর সংবাদ পাওয়া গেছে। অনেকে অভিযোগ তুলেছেন এসব ক্লিনিকে গোপনে সরকারী মেডিসিন প্রয়োগ করা হয়। গ্রামে গ্রামে ছড়িয়ে আছে এদের কমিশন এজেন্ট, এসব এজেন্টদের কাজ হচ্ছে গ্রামের সহজ সরল মানুষদের ফুসলিয়ে এসব ক্লিনিকের দিকে নিয়ে আসা। এরপর ক্লিনিক মালিকরা নি¤œ মানের মেডিসিন দিয়ে অপারেশন ও চিকিৎসা দিয়ে রোগির স্বজনদের হাতে ধরিয়ে দেয় মোটা অংকের বিল। অনেকে আরো অভিযোগ তুলেন, ওইসব ক্লিনিকের মধ্যে কিছু ক্লিনিকে ডাক্তারের পরিবর্তে মালিক নিজেই অপারেশনের মত জটিল কাজ করে থাকেন। এছাড়া একটি প্রভাবশালি মহলের মদদে লাইসেন্স বিহীন ক্লিনিক গুলি পরিচালিত হয়ে আসছে। হেলথ্ কিয়ার ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় মেইন গেট তালা বদ্ধ থাকলেও ক্লিনিকের ভিতরে থেমে নেই কোন কার্যক্রম দেখা যায় রোগীর ব্যাপক আনাগোনা। এবিষয়ে হেলথ্ কিয়ার ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিক মাসুদের সাথে কথা বললে তিনি জানান, ক্লিনিকের ভিতরে রঙ্গের কাজ চলছে তাই ক্লিনিক খোলা রয়েছে। তিনি আরো বলেন, উপজেলা স্বাস্থ্য পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ তোফাজ্জল হোসেনের সাথে কোথা বলে ক্লিনিকের ভিতরে রঙ্গের কাজ করছি। এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ তোফাজ্জল হোসেন বলেন, বৈধ কাগজপত্র না থাকায় তিনটি ক্লিনিক বন্ধ ঘোষনা করা হয়েছে। তবে বন্ধ ক্লিনিক গুলোতে যদি চিকিৎসা সেবা দেওয়ার প্রমান পাওয়া যায় তাহলে ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

AttarJournal24/Mamun

Some more such news

EN